Dhaka EPZ সংলগ্ন এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের সাথে এর সাথে ১৩ শতাংশ জমির উপর প্রস্তাবিত ১৫ তলা ভবন।
"নিজেই গড়ি স্বপ্নের বাড়ি" প্রকল্পটি শুরু করেছি।
সাভার ক্যান্টনমেন্ট বোর্ড কর্তৃক নকশা অনুমোদিত।
প্রকল্পটি রপ্তানির একদম সাথেই। বাংলাদেশের সর্বাধুনিক রাস্তা ঢাকা-আশুলিয়া এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের খুবই কাছে। এক্সপ্রেসওয়ে চালু হয়ে গেলে এয়ারপোর্ট হতে বসুন্ধরা পূর্বাচল যেতে যেমন সময় লাগে, ঠিক একই সময় লাগবে ঢাকা ইপিজেড পৌছাতে।
প্রকল্পের বিশেষত্ব :
* ৩ বেড
* ২ টয়লেট
* ২ বারান্দা
* ১ টি লিফট
* ২ টি সিড়ি
* কার পার্কিং ফ্যাসিলিটি।
মোট শেয়ার ৭০ টি, প্রতি ফ্লোরে ৫ টি ইউনিট, প্রতিটি ফ্ল্যাটের শেয়ার মুল্য মাত্র ৫ লক্ষ। এই দামে ঢাকার আশে পাশে ৩ বেডরুমের ফ্লাটের শেয়ার নেই। ফ্ল্যাটের সম্ভাব্য নির্মান ব্যয় ২১-২২ লক্ষ অর্থাৎ জমির দাম সহ সম্ভাব্য নির্মান খরচ ২৬-২৭ লক্ষ। যেহেতু ফ্লাট সংখ্যা বেশি এবং অতিমুনাফার উদ্যেশ্যে প্রকল্পটি করছিনা তাই জমির শেয়ার মুল্য ও নির্মান ব্যয় অনেক কম। তাছাড়া আমরা কিছু অভিজ্ঞ ইঞ্জিনিয়ার ও আর্কিটেক্ট উদ্যোক্তা হওয়ায় নিজেদের জন্য বিল্ডিং নির্মানে সর্বোচ্চ স্ট্রাকচারাল এনালাইসিস করে ডিজাইন করছি তাই বাংলাদেশের সর্বোচ্চ মানের ম্যাটেরিয়াল ব্যবহার করার পরও সর্বনিন্ম খরচে এপার্টমেন্ট নির্মান করা সম্ভব হচ্ছে।
* অথচ অন্যান্য ভবনের ক্ষেত্রে একই মানের ফ্ল্যাট শেয়ারে নির্মানে ৪০-৪৫ লক্ষ খরচ হচ্ছে।
* ডেভেলপার থেকে কিনতে গেলে ৮০-৯০ লক্ষ টাকা লাগবে। * সিটি এরিয়ায় ১.৫ কোটির মতো লাগবে যা দিয়ে ৬ টিরও বেশি ফ্লাট নির্মান সম্ভব।
তাই সম্ভাব্য সকল সিদ্ধান্তের তুলনায় আমাদের সাথে "একসাথে গড়ি, স্বপ্নের বাড়ি" উদ্যোগ হবে সবচেয়ে উত্তম ও নিশ্চিত বিনিয়োগ।
পরিকল্পনা:
প্রথমে ৫ লক্ষ টাকায় শেয়ার কিনে রেজিস্ট্রি ও প্লান অনুমোদন করা।
আনুমানিক ১-১.৫ লক্ষ টাকা করে ডিপোজিট করে নির্মান কাজ শুরু করে তারপর মাসিক অথবা পরবর্তী ধাপের জন্য নির্ধারিত এমাউন্ট জমা করে করে কাজ চালিয়ে যাওয়া। সর্বোচ্চ ৪০ মাসে কাজ কম্পলিট করা।
এক্সপ্রেসওয়ে চালু হওয়ার পর শেয়ারমূল্য অনেক বৃদ্ধি পাবে তাই তাড়াতাড়ি যোগাযোগ করুন।
ইঞ্জিনিয়ার মুহাইমিনুল ইসলাম(শাহেদ)
ম্যানেজিং ডিরেক্টর
সিভিটেক গ্রুপ
- অপরিচিত জায়গায় একা যাবেন না
- তৃতীয় পক্ষের মাধ্যমে পেমেন্ট করবেন না
- অপরিচিত জায়গায় একা যাবেন না
- তৃতীয় পক্ষের মাধ্যমে পেমেন্ট করবেন না