প্রকল্পের নাম: URBAN OASIS
Dhaka EPZ সংলগ্ন সম্ভার পাম্পের রোডে PRUDENT FASHION এর গেটের সামনেই ২০ শতাংশ জমির উপর
প্রস্তাবিত ১৬ তলা ভবন।
আমরা কতিপয় ইঞ্জিনিয়ার ও আর্কিটেক্ট মিলে "নিজেই গড়ি স্বপ্নের বাড়ি" প্রকল্পটি শুরু করেছি।
সাভার ক্যান্টনমেন্ট বোর্ড কর্তৃক নকশা অনুমোদন হবে।
প্রকল্পটি রপ্তানির একদম সাথেই। বাংলাদেশের সর্বাধুনিক রাস্তা ঢাকা-আশুলিয়া এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের খুবই কাছে। এক্সপ্রেসওয়ে চালু হয়ে গেলে এয়ারপোর্ট হতে বসুন্ধরা পূর্বাচল যেতে যেমন সময় লাগে, ঠিক একই সময় লাগবে ঢাকা ইপিজেড পৌছাতে।
প্রকল্পের বিশেষত্ব :
* ৩ বেড
* ২ টয়লেট
* ২ বারান্দা
* ৪ টি লিফট
* ২ টি সিড়ি
* রুফ সুইমিং পুল
* জিমনেসিয়াম
* লাইব্রেরি
* ফ্যামিলি পার্টি স্পেস
* রুফটপ গার্ডেন
* সোলার সিস্টেম ইলেক্ট্রিসিটি ( সম্ভাব্য)
* কার পার্কিং ফ্যাসিলিটি।
মোট শেয়ার ১২৮ টি, প্রতি ফ্লোরে ৮ টি ইউনিট, প্রতিটি ফ্ল্যাটের শেয়ার মুল্য মাত্র ৪.৫ লক্ষ। এই দামে ঢাকার আশে পাশে ৩ বেডরুমের ফ্লাটের শেয়ার নেই। ফ্ল্যাটের সম্ভাব্য নির্মান ব্যয় ১৯-২০ লক্ষ অর্থাৎ জমির দাম সহ সম্ভাব্য নির্মান খরচ ২৪-২৫ লক্ষ। যেহেতু ফ্লাট সংখ্যা বেশি এবং অতিমুনাফার উদ্যেশ্যে প্রকল্পটি করছিনা তাই জমির শেয়ার মুল্য ও নির্মান ব্যয় অনেক কম। তাছাড়া আমরা সবাই অভিজ্ঞ ইঞ্জিনিয়ার ও আর্কিটেক্ট উদ্যোক্তা হওয়ায় নিজেদের জন্য বিল্ডিং নির্মানে সর্বোচ্চ স্ট্রাকচারাল এনালাইসিস করে ডিজাইন করছি তাই বাংলাদেশের সর্বোচ্চ মানের ম্যাটেরিয়াল ব্যবহার করার পরও সর্বনিন্ম খরচে এপার্টমেন্ট নির্মান করা সম্ভব হচ্ছে।
* অথচ অন্যান্য ভবনের ক্ষেত্রে একই মানের ফ্ল্যাট নির্মানে ৪০-৪৫ লক্ষ খরচ হচ্ছে।
* ডেভেলপার থেকে কিনতে গেলে ৭০-৯০ লক্ষ টাকা লাগবে। * সিটি এরিয়ায় ১.৫ কোটির মতো লাগবে যা দিয়ে ৬ টিরও বেশি ফ্লাট নির্মান সম্ভব।
**ব্যক্তিগতভাবে জমি কিনে এমন সাইজের একটি ফ্লাটের জন্য ৩.৫ থেকে ৪ শতাংশ জমি লাগবে আর এই সাইজের জমিতে নকশা অনুমোদন হয় মাত্র ৫ তালা। আর ৩.৫ শতাংশ জমির উপর ৫ তালা কম্পলিট করতে ১.৫ কোটিরও বেশি খরচ হয়, আর আমাদের এপার্টমেন্টের সমমান জমির দাম হবে ৮০-৯০ লক্ষ। মোট ব্যয় দাঁড়াবে প্রায় ২.৫ কোটি। অথচ যৌথভাবে নির্মানে খরচ হবে ১.২০ থেকে ১.২৫ কোটি।
তাই সম্ভাব্য সকল সিদ্ধান্তের তুলনায় আমাদের সাথে "একসাথে গড়ি, স্বপ্নের বাড়ি" উদ্যোগ হবে সবচেয়ে উত্তম ও নিশ্চিত বিনিয়োগ।
পরিকল্পনা:
প্রথমে ৪.৫ লক্ষ টাকায় শেয়ার কিনে রেজিস্ট্রি ও প্লান অনুমোদন করা।
আনুমানিক ১-১.৫ লক্ষ টাকা করে ডিপোজিট করে নির্মান কাজ শুরু করে তারপর মাসিক অথবা পরবর্তী ধাপের জন্য নির্ধারিত এমাউন্ট জমা করে করে কাজ চালিয়ে যাওয়া। সর্বোচ্চ ৪০ মাসে কাজ কম্পলিট করা।
এক্সপ্রেসওয়ে চালু হওয়ার পর শেয়ারমূল্য অনেক বৃদ্ধি পাবে তাই তাড়াতাড়ি যোগাযোগ করুন।
ইঞ্জিনিয়ার মুহাইমিনুল ইসলাম(শাহেদ)
ম্যানেজিং ডিরেক্টর
সিভিটেক গ্রুপ
- অপরিচিত জায়গায় একা যাবেন না
- তৃতীয় পক্ষের মাধ্যমে পেমেন্ট করবেন না
- অপরিচিত জায়গায় একা যাবেন না
- তৃতীয় পক্ষের মাধ্যমে পেমেন্ট করবেন না