➤ “City Saw Mil & Furniture” এ আপনাকে স্বাগতম।
✅ আধুনিক_ডিজাইনের_ওয়াড্রপ_1121
♏ মডেল নাম্বার:- OD- 1121
➡ সাইজ:- ৫’× ৪’
✔️ বাহিরে সম্পূর্ণ চট্টগ্রামের সেগুন কাঠ এবং ভিতরে গামারি কাঠ দিয়ে তৈরী।
✔️ পেছনে এবং ড্রয়ার এর তলায় ২সুতা বা ৬মিলি গর্জনের প্লাই।
✔️ হ্যান্ড পলিশ ফিনিশিং।
✔️ কাস্টমার এর চাহিদা অনুযায়ী লেকার পলিশও করে দেয়া যাবে (চার্জ আলাদা )
✔️ আমাদের প্রতিটি পণ্যে রয়েছে ২০ বছরের ঘুন পোকা না ধরার গ্যারান্টি।
✔️ আমাদের কোন পণ্যে যদি প্রমাণ করতে পারেন যে, আমরা যেই কাঠ দিয়ে তৈরী বলেছি সেই কাঠ দিয়ে তৈরী না, সেই ক্ষেত্রে ডাবল টাকা মানিব্যাগ গ্যারান্টি।
✅ পছন্দের বেডরুম সাজান সিটি স’মিল এন্ড ফার্নিচারে...
👉 হোম ডেলিভারি দেয়া হয়।
👉 যে কোন সাইজ এবং কালার দেওয়া যাবে।
👉 আপনি যদি অনলাইনে আপনার পছন্দের ফার্নিচার সরাসরি দেখতে চান তাহলে কল করুন এই নাম্বারে
🏚️ঘরে_বসে_অনলাইনে_অর্ডার_করে_নিতে_পারবেন আপনার পছন্দের প্রয়োজনীয় ফার্নিচার। আমরা আপনার বাসায় পৌঁছিয়ে দিব।
➡️ আপনারা চাইলে থেকে ও আমাদের পণ্য ক্রয় করতে পারবেন।facebook.com এ আমাদের শপের নাম দিয়ে সার্চ করলেই চলে আসবে । তারপর ও আপনাদের সুবিধার জন্য লিংঙ্কটি আমরা দিয়ে দিচ্ছি 👉 https://www.facebook.com/cityfurniture1991?mibextid=LQQJ4d
☑️ কিনুন ,যাচাই করুন, ডেলিভারি পাওয়ার পরে পছন্দ না হলে,সাথে সাথেই আমাদের ডেলিভারি ম্যানের কাছে ফিরিয়ে দেওয়ার সুযোগ পাবেন।
☑️ অর্ডার করতে আপনার নাম, ঠিকানা, মোবাইল নং এবং পণ্যের মডেল নাম্বার লিখে ইনবক্স করুন, আমারা আপনাকে কল করবো।
☑️ ২-৩ দিনের মধ্যে বাংলাদেশের যে কোন প্রান্তে ডেলিভারি।
☑️ ঢাকাতে সরাসরি হোম ডেলিভারি 🚛 দেয়ার ব্যবস্থা আছে , এবং ঢাকার বাহিরে কুরিয়ার সার্ভিস/ পিকআপ 🚛 এর মাধ্যমে প্রোডাক্ট পাঠানো হয় (ডেলিভারি চার্জ আলাদা)
☑️ ঢাকার মধ্যে ১,০০০ টাকা এবং ঢাকার বাইরে ২৫০০ টাকা ডেলিভারি চার্জ।(#শর্ত_প্রযোজ্য)
☑️ অথবা চলে আসুন আমাদের শোরুমে…
❇️ আমাদের_শো_রুমের_ঠিকানা:-
সিটি স'মিল এন্ড ফার্নিচার।
বাড়ি নং- ১২, মোহাম্মদবাগ চৌরাস্তা, শ্যামপুর রোড, (মক্কা অয়েল মিলের পাশে) কদমতলী রায়েরবাগ ঢাকা- ১৩৬২
***আপনার ঘরের সৌন্দর্য বর্ধনের জন্য আমরা আপনার পাশেই আছি।***
>>>> তাই পণ্য কেনার পূর্বে আমাদের এখানে দেখে ক্রয় করার আমত্রণ রইল >>>>
***** আপনাদের সেবাই আমাদের প্রধান লক্ষ্য******
বি:দ্র- ”ডিভাইসের ব্রাইটনেস, ফটোগ্রাফির সময় আলোর রিফ্লেকশান, ফটো এডিটিং ইত্যাদি কারণে ছবির সাথে বাস্তবের খুব সামাণ্য পার্থক্য থাকতে পারে”