আপনার কি ব্যবসায়িক কিংবা পেশাগত কারণে যাদের নিয়মিত বিদেশে যাতায়াতের প্রয়োজন হয়? বাসাটা তাই এয়ারপোর্টের কাছাকাছি হলে ভালো হয়?
কষ্টের কামানো টাকায় ধীরে ধীরে এমন একটি ফ্ল্যাট বানাতে চাচ্ছেন যেটার নির্মাণ ব্যয় যথা সম্ভব কম হয় এবং পরবর্তীতে বিক্রী করলেও ভালো একটা লাভ পাওয়া যায়৷ সেরকমই একটি প্রোজেক্ট হলো পূর্বাশা।
ঢাকার শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ৩০-৩৫ মিনিটের দূরত্বে উত্তরখান এলাকায় এই প্রোজেক্টটি খুবই দ্রুত গতিতে আগাচ্ছে। যদিও প্রোজেক্ট হ্যান্ড ওভারের সময় অনুমান করা হয়েছিলো ২০২৬ সালের সেপ্টেম্বর মাস। তবে যেই গতিতে প্রোজেক্টের কাজ আগাচ্ছে তাতে ধারণা করা হচ্ছে ২০২৬ সালের জানুয়ারি মাস নাগাদ প্রোজেক্টটি হ্যান্ড ওভার হয়ে যাবে।
এই প্রোজেক্টে আর মাত্র ২টি শেয়ার খালি আছে৷ তাই যারা এরকম সময় সীমার মধ্যে একটি বা দুটি ফ্ল্যাট হ্যান্ড ওভার চাচ্ছেন তারা দেরী না করে অতি দ্রুত শেয়ার নিশ্চিত করুন।
চলুন দেখে নেই এক নজরে পূর্বাশা প্রোজেক্টটির বিস্তারিত:
Project Started: 2023 September
Project Hand over: 2026 September
বর্তমানে ৬-৭ তলার কাজ চলছে।
ঠিকানা: মৈনারটেক হাই স্কুলের কাছে। উত্তরখান থানার খুবই কাছে, পায়ে হাঁটার দূরত্বে। ওয়ার্ড নং ৪৫, ঢাকা ১২৩০
জমির পরিমাণ: ৯ কাঠা
ভবনের ধরণ: B+G+9
ভবনের মুখ: পূর্বমুখী
ফ্লোর সাইজ: 1350sft. + Parking 120sft
কার্পেট এরিয়া 1100sft
ফ্ল্যাটের মুখ: কোন সদস্যের ফ্ল্যাট কতো তলায় কোনমুখী হবে তা লটারির মাধ্যমে নির্ধারিত হবে।
প্রোজেক্টের সাথে সংযুক্ত রাস্তার প্রস্থ: ১২ ফিট যা ২-৩টা প্লট পরেই মেইন রোডের সাথে মিলেছে। মেইন রোডের প্রস্থ ৩০ ফিট যা ড্যাপের প্ল্যানে ৬০ ফিট হবার কথা উল্লেখ আছে।
বেডরুম ৩টি
বাথরুম ৩টি
বারান্দা ২টি
লিফট ২টি (প্রতিটিতে ৮জন করে ক্যাপাসিটি)
জেনারেটর: হ্যা
গ্যাস: সিলিন্ডার সিস্টেম
পার্কিং: মোট ৩৬টি ইউনিটের মধ্যে ৩০টির সাথে পার্কিং আছে। যেই দুটি ফ্ল্যাট বিক্রী হবে সেই দুটির সাথে মোট একটি পার্কিং বরাদ্দ আছে। যেই ইউনিটের মালিক পার্কিং পাবে না, সে অতিরিক্ত ২ লাখ টাকা পাবে।
প্রোজেক্টে যা ব্যবহৃত হয়েছে বা হচ্ছে:
Crown Cement
GPH রড
রেডিমিক্স
প্রতিটি ছাদ পাথরের ঢালাই দিয়ে করা হচ্ছে। রেডিমিক্স ব্যবহার করা হয়েছে। কিন্তু কোথাও ইটের খোয়া ব্যবহার করা হয়নি।
রাজউক কর্তৃক ১০ তলা ভবন নির্মাণের অনুমোদন নেওয়া আছে যা বর্তমানে আর কেউ চাইলেও পায় না।
বর্তমানে ৬ তলার কাজ চলছে। সবগুলো ফ্লোরের কাজ হয়ে গেলে এখানকার ফ্ল্যাটের শেয়ার বাবদ ব্যাংক লোন নেওয়া যাবে।
ভবন নির্মাণ ব্যয় ধারণা করা হচ্ছে আনুমানিক ২৬ লক্ষ টাকা যার মধ্যে ইতোমধ্যে ১৫,৫০,০০০ টাকা প্রতিটি শেয়ার বাবদ পরিশোধ করা হয়ে গিয়েছে। লিফট জেনারেটর বাবদ আনুমানিক ২ লক্ষ টাকা খরচ হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
অর্থাৎ প্রোজেক্ট হ্যান্ড ওভার হওয়া পর্যন্ত প্রতিটি ফ্ল্যাট বাবদ মোট খরচ:
জমির শেয়ার: ১৬,৫০,০০০
নির্মাণ ব্যয়: ২৬,০০,০০০
মোট: ৪২,৫০,০০০ টাকা৷
বর্তমানে যেই ২টি শেয়ার বিক্রী হবে এগুলোর প্রতিটির বর্তমান মূল্য ধরা হচ্ছে নিম্নরূপ:
জমির শেয়ার: ১৬,৫০,০০০
নির্মাণ ব্যয়: ১৫,৫০,০০০ ()
মোট: ৩২ লক্ষ টাকা (ফিক্সড)
*** দামাদামি করার জন্য দয়া করে ফোন করবেন না।
লোকেশন ভিজিটের এপয়েন্টমেন্ট নিতে উল্লেখিত নাম্বারে সরাসরি অথবা whatsapp এ যোগাযোগ করুন। কল রিসিভ না হলে SMS দিন/অপেক্ষা করুন। আপনাকে কলব্যাক করা হবে।
যোগাযোগঃ
মোঃ নাজমুল হাসান নাহিদ
- অপরিচিত জায়গায় একা যাবেন না
- তৃতীয় পক্ষের মাধ্যমে পেমেন্ট করবেন না
- অপরিচিত জায়গায় একা যাবেন না
- তৃতীয় পক্ষের মাধ্যমে পেমেন্ট করবেন না