আমি একজন বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক।শখ করে বাইকটি কিনেছিলাম।২০১৬সাল থেকে আজ পর্যন্ত বাইকটির মাইলেজ মাত্র ১৪৭৬০ কিঃমিঃ।বিশ্ববিদ্যালয় যাতায়াতের জন্য আমার এসি ট্রান্সপোর্টেশন থাকায় এবং বাইকটি তেমন ব্যবহার না হওয়ায় বিক্রি করে দিচ্ছি।
বাইকটির বিশেষত্ব নিম্নরুপঃ
১। বাইকটি সব সময় এক হাতে ব্যবহার হয়েছে এবং প্রতি ১০০০ কিঃমিঃ রান করার পর ভাল ব্রান্ডের ইঞ্জিন অয়েল(মবিল) দিয়ে সবসময় পুরাতন মবিল পরিবর্তন করা হয়েছে।
২। এর ইঞ্জিনে কখনও কোনে কাজ করা হয়নি (ইঞ্জিন কখনো খোলা হয়নি), সিট কাভার,চাকার টায়ার টিউভ সবই অরিজিনাল রয়ে গেছে।
৩। ফুয়েল কনজামশন খুবই ইকোনমিক।তেলের উচ্চমূলের এই সময়ে খুবই সাশ্রয়ী।
৪। বাইকের সাথে থাকছে ২টি হেলমেট,১টি রেইন কোট ও একটি বাইক কাভার ও একটি টুল বক্স।
৫। নিরাপত্তার জন্য বাইকের সামনের চাকার গাড় লক ব্যতিত রয়েছে অতিরিক্ত একটি লক ও আরো একটি বিকল্প লকিং ব্যবস্থা।
৬। যারা তেল সাশ্রয়ের সাথে সাথে একটি স্মার্ট নতুন বাইক খুজছেন অথচ দামও একটু কম চাচ্ছেন তাদের জন্য বাইকটি পারপেক্ট।
৭। ডিজিটাল নম্বর প্লেট(স্মার্ট কার্ড), ২৬ অক্টোবর ,২০২০ সাল পর্যন্ত টেক্স টোকেন আপডেটেড আছে।
মোটর সাইকেল গেরেজ গুলোতে যে সেকেন্ড হেন্ড বাইক গুলো বিক্রি হয় সেগুলোর মাইলেজ থাকে অনেক কিন্তু বাহিরের চাকচিক্ক দেখে বুঝার কোন উপায় নেই। কয়েকদিন পরই ইঞ্জিনের কাজ আসা সহ অনেক ঝামালা শুরু হয়ে যায়।