দানাদার গাওয়া ঘি
✅বর্তমান সময়ে ঘি আমাদের দৈনন্দিন জীবনে বহুল ব্যবহৃত একটি উপাদান। মজাদার কোন খাবার রান্না করবেন আর তাতে ঘি দিবেন না তা কি হয়? পরোটা থেকে শুরু করে দেশি খিচুড়ি, সেমাই থেকে বিরিয়ানি সব কিছুতেই অল্প একটু ঘি দিলে স্বাদটাই বদলে যায় আমূল। এছাড়া গরম ধোঁয়া উঠা ভাতের সাথে ঘি দিয়ে খাননি এমন মানুষ খুব কমই পাওয়া যাবে। ঘি যেমন সুস্বাদু, তেমনই স্বাস্থ্যকরও।
👉ঘিয়ের উপকারিতার প্রসঙ্গে বলতে গেলে এর ভিটামিন এ, ডি, ই ও কে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধির পাশাপাশি অন্ত্রের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে সাহায্য করে। হাড়, চুল ও চোখের জন্যও এটি উপকারি, সাথেই অন্ত্র থেকে বিষাক্ত উপাদান দূর করতেও সাহায্য করে ঘি। আয়ুর্বেদ শাস্ত্র মতে ঘি নানারকম রোগ থেকে বাঁচিয়ে দীর্ঘজীবন লাভে সাহায্য করে।
✅আসুন জেনে নেই ঘি খাওয়ার চমৎকার কিছু উপকারিতা সম্পর্কে:
👉ঘি তে রয়েছে প্রচুর পরিমানে কনজুগেটেড লিনোলেনিক এসিড, যেটা শরীরের কমায় ওজন কমাতে সাহায্য করে , রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে এবং প্রতিরোধ করে ক্যান্সার এবং হৃদরোগের মত জটিল রোগকে ।
👉এতে থাকা ভিটামিন ‘এ’, ‘ই’, ‘ডি’ এবং ‘কে’ যেটা হাড়কে করে তোলে খুবই শক্তিশালী এবং মস্তিস্কের স্মৃতি শক্তি বাড়াতে ঘি দারুণ সহায়ক ভূমিকা পালন করে । আর বিউটারিক এসিড মানবদেহের পরিপাকতন্ত্রকে সুস্থ রাখতে ব্যাপক ভাবে কাজ করে ।
👉খাঁটি গাওয়া ঘি তে রয়েছে প্রচুর পরিমানে প্রোটিন, ক্যালোরি, কার্বোহাইড্রেট, ভিটামিন ‘এ’, ‘ডি’, ‘ই’ এবং ‘কে’। তাছাড়াও আছে স্যাচুরেটেড, মনো আনস্যাচুরেটেড এবং পলি আনস্যাচুরেটেড ফ্যাট।
সকালে খালি পেটে ঘি খাওয়া বেশ উপকারি? সকালে উঠে এক চামচ ঘি আর এক গ্লাস গরম পানি খেতে পারেন। এটি আরথ্রাইটিস, চুল পড়া প্রতিরোধসহ বিভিন্ন কাজে সাহায্য করে। তবে এটি খেলে অন্তত আধা ঘণ্টার মধ্যে অন্য কিছু খাবেন না।
👉সকালে খালি পেটে ঘি খাওয়ার কিছু উপকারিতা-
✅ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ায়।
✅মস্তিষ্কের কোষকে সক্রিয় রাখে।
✅ওজন কমায়।
✅কোষের কার্যক্রমকে উদ্দীপ্ত করে।
✅চুল পড়া প্রতিরোধে।
✅গাঁটে ব্যথা প্রতিরোধ করে।
তাই অর্ডার করুন আমাদের শপে
অথবা ইনবক্স করুন
যোগাযোগ: নোমান ফারিস
১০০% খাটি গাওয়া ঘি
ঘি দুগ্ধজাত খাবার।ঘি এর ব্যবহার সেই প্রাচীনকাল থেকেই চলে আসছে।ঘি নাম শুনলেই যেন মনটা ভরে যায়।
গরম ভাতে একটু ঘি হলেই যেন পুরো ভাতটা নিমিষেই খাওয়া হয়ে যায়।
ভাতের সঙ্গে ঘি মিশিয়ে খেলে শরীরে দীর্ঘক্ষণ শক্তি থাকে।
বিশেষ কিছু খাবারের স্বাদ বাড়াতে যেমন কাচ্চি বিরিয়ানীসহ আরো অন্যান্য খাবার তৈরিতে ঘিয়ের প্রয়োজন হয়।
ঘি খেতে তো অনেকেই পছন্দ করেন আবার অনেকেই অপছন্দ করেন। কিন্তু অনেকেই জানেন না ঘিয়ের উপকারিতা সম্পর্কে।
ঘি-তে ভিটামিন এ, ডি, ই এবং কে আছে।
উপকারিতা:
১। হাড়কে ভালো রাখে।
২। চুল পড়া প্রতিরোধ করে।
৩।স্মৃতিশক্তি বাড়ায়।
৪।রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
৫। ওজন কমায়, এনার্জি বাড়ায়।
৬।ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ায়।
৭। চোখকে ভালো রাখে।ইত্যাদি
অর্ডার করতে ইনবক্সে মেসেজ করুন
অথবা কল করুন.
প্রতিদিন কেন এক চামচ ঘি খাবেন:
১. ত্বকের শুষ্কতা দূর করে তা আর্দ্র রাখে।
২. ভিটামিন এ থাকায় এটি চোখের জন্য ভালো। গ্লুকোমা রোগীদের জন্য উপকারী। এটি চোখের চাপ নিয়ন্ত্রণ করে।
৩. ঘি খেলে যে হরমোন নিঃসরণ হয়, এতে শরীরের সন্ধিগুলো ঠিক থাকে।
৪. এটি অ্যান্টি অক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ বলে অন্য খাবার থেকে ভিটামিন ও খনিজ শোষণ করে শরীরকে রোগ প্রতিরোধে সক্ষম করে তোলে।
৫. পোড়া ক্ষত সারাতে কাজ করে ঘি। আয়ুর্বেদ শাস্ত্রে আছে ঘি খেলে মস্তিষ্কের ধার বাড়ে ও স্মৃতিশক্তি বাড়ে। তথ্যসূত্র: টিএনএন।
- কখনই ব্যাংকিং কার্ড এর তথ্য কিংবা ওটিপি শেয়ার করবেন না , পেমেন্ট করার পূর্বে সবসময় পণ্যটি যাচাই করে নিন। Bikroy ডেলিভারি সার্ভিস প্রোভাইড করে না। সর্বদা সতর্ক থাকুন।
- কখনই ব্যাংকিং কার্ড এর তথ্য কিংবা ওটিপি শেয়ার করবেন না , পেমেন্ট করার পূর্বে সবসময় পণ্যটি যাচাই করে নিন। Bikroy ডেলিভারি সার্ভিস প্রোভাইড করে না। সর্বদা সতর্ক থাকুন।