১.প্রতিদিন একটি ডিম খেলে শরীরে ভিটামিন ও মিনারেলের চাহিদা অনেকটাই পূরণ হয়। এটি দেহের কোষের কার্যক্রম ভালো রেখে শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে।
২. চোখ ভালো রাখতে প্রতিদিন একটি ডিম খান। ডিমের মধ্যে রয়েছে লুটেইন এবং জিয়াক্সএনথিন অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা চোখের ছানি ও অন্ধত্ব প্রতিরোধ করে।
৩. ডিমে থাকা ভিটামিন ও মিনারেল মস্তিষ্কের কোষকে ভালো রাখে। এটি স্নায়ুকেও সুস্থ রাখে ও স্মৃতিশক্তি বাড়ায়।
৪. ডিমে রয়েছে ক্যালসিয়াম, আয়রন ও উচ্চমাত্রায় প্রোটিন, যা শরীরের পেশিকে ভালো রাখে। এবং পেশির শক্তি বাড়ায় ও কর্মক্ষম রাখে।
৫. গবেষকরা বলেন, ডিম খেলে দীর্ঘ সময় ধরে পেট ভরা থাকে। ফলে অন্য খাবার গ্রহণে আগ্রহ কমে ও দৈনন্দিন ক্যালোরির চাহিদার পূরণ হয়।
৬. ডিমের মধ্যে রয়েছে ভিটামিন এ, ভিটামিন বি১২ ও সেলেনিয়াম, যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
৭. ডিমের মধ্যে রয়েছে ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড ও ভালো চর্বি। অনেকে ভাবেন– সব চর্বিই খারাপ। কথাটি সঠিক নয়। স্বাস্থ্যকর চর্বিও রয়েছে। এটি শরীরের জন্য ভালো।
***বর্তমানে বাজারে যেই ডিম পাওয়া যায় তাতে বেশিরভাগ-ই এন্টিবায়োটিক মেডিসিন যুক্ত যা মানুষের জন্য ক্ষতিকর। আবার হাঁসের ডিম খেলে বাতব্যাথা সহ এলার্জির সমস্যা দেখা দিতে পারে। আর তাই সম্পূর্ণ অর্গানিক পদ্ধতিতে পালিত এবং এন্টিবায়োটিক মুক্ত দেশি মুরগীর ডিম নিতে আমার সাথে যোগাযোগ করতে পারেন।
বিদ্র:এখানে শুধু দেশি মুরগীর ডিম বিক্রয় করা হয়।
এ কে ফার্ম,ছোটহরিশপুর,দিঘাপতিয়া
নাটোর।