গ্যাসের মূল্য বৃদ্ধিতে আর নয় হতাশা এসেগেছে ডিজিটাল লাকড়ির ম্যাজিক চুলা
🧨আর নয় সিলিন্ডার গ্যাস।
🧨চলে এসেছে গ্যাসের বিকল্প লাকড়ি (খড়ির) চুলা।
🧨 জ্বালানী সাশ্রয়ী চুলা।
👉মাত্র ৫০০/৬০০ গ্রাম লাকড়ি দিয়ে এক ঘন্টা চুলা জলবে।
সরকারের পরিবেশ ও জ্বালানী বিষয়ক সংস্থা IDCOL এর আওতায় এই চুলা আনা হয়েছে, এটা বুয়েট ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শক্তি ইনস্টিটিউট থেকে সার্টিফাইড চুলা। এটা আধুনিক ও পরিবেশ বান্ধব।
💠এটা ব্যাপক জ্বালানী সাশ্রয়ী, মাত্র কয়েক টুকরা লাকড়ি দিয়েই রান্না সম্পন্ন হয়।
💠চুলার সাথে একটি ছোট ফ্যান সেটিং করা আছে যেটা বিদ্যুতের সাহায্যে চলবে এডাপ্টারের সহযোগিতায়, উল্লেখযোগ্য কোনো বিদ্যুৎ বিল আসবে না জাস্ট একটা মোবাইল চার্জ দিলে যে পরিমাণ বিদ্যুৎ খরচ হয় ঠিক সেম, ফ্যানের বাতাসের মাধ্যমে বার্নারে নির্দিষ্ট পরিমাণ অক্সিজেন তৈরি করে ফলে আগুনের তাপ কয়েকগুণ বেড়ে যায়, এছাড়া জ্বালানী সাশ্রয়ী হয়।
💠বিদ্যুত না থাকলে রিচার্জেবল পেন্সিল ব্যাটারি, পাওয়ার ব্যাংক অথবা সোলার এর সাহায্যে ফ্যান চালানো যাবে । রিচার্জেবল পেন্সিল ব্যাটারি সহ বক্স দিয়ে দেয়া হবে।
💠কাঠকে জ্বালিয়ে শেষ করে ফলে উল্লেখযোগ্য ছাই হয় না এবং স্বাভাবিক চুলা থেকে দীর্ঘ সময় আগুন জ্বলতে সহায়তা করে ও আগুনের তাপমাত্রা বেশি থাকে যার কারনে রান্না খুব দ্রুত হয়। এটাতে কাঠ বা শক্ত জাতীয় লাকড়ি ব্যবহার করতে হয়, তাই এর সাথে থাকা ছোট ফ্যানের বাতাসে জ্বালানি কে কয়লায় রূপান্তর করে এবং জ্বলন্ত কয়লায় বাতাস লাগার কারণে ধীরে ধীরে কয়লা শেষ হয়ে ছাইয়ে রূপান্তরিত হয়,ছাই বা উচ্ছিষ্ট সহজেই বার্ণার উঠিয়ে পরিষ্কার করে নিতে পারবেন।
💠প্রথমে চুলার উপর দিয়ে লাকড়ি ব্যবহার করে আগুন জ্বালিয়ে নিতে হবে। এরপর রান্না অবস্থায় পাতিলের নিচ দিয়ে অনেকটা জায়গা ফাঁকা থাকবে সেখান দিয়ে এক/ দুই টুকরো লাকড়ি দিয়ে দিতে পারবেন, ১০ থেকে ১৫ মিনিট পরপর লাকড়ি দিতে হয়
💠 পাতিলের তলায় সামান্য কালি হবে, তাতে তেমন কোন সমস্যা নাই। রান্না শেষে কাপড় দিয়ে মুছে ফেলা যায়। এটা তেলতেলে কালি নয়,লেগে থাকেনা।
💠উন্নত মানের স্টিলনেস স্টিল (SS) দ্বারা তৈরি তাই এটি টেকসই ও মজবুত ।
💠চুলাতে তিন বছরের ওয়ারেন্টি পাবেন
💠কম্বাসন চেম্বার,চার্জার,ফ্যানে ৬ মাসের ওয়ারেন্টি
