অসমর্থিত সূত্র জানায়, করোসল ফল ও করোসল গাছের পাতা ক্যান্সার প্রতিরোধক হিসেবে কাজ করে। এই করোসল ফল ও করোসল গাছের পাতার রস খেলে ক্যান্সাররোগীর কেমোথেরাপির প্রয়োজন হয় না। করোসল গাছে রয়েছে অ্যানোনাসিয়াস অ্যাস্টোজেনিন নামে এক ধরনের যৌগ। এই যৌগ ক্যান্সারের কোষের বৃদ্ধিরুখে দেয়, যা কেমোথেরাপি করে। ফলে ক্যান্সার কোষ আর বাড়তে পারে না। বিশেষ করে স্তন ক্যান্সার, ফুসফুস ক্যান্সার, প্যানক্রিয়াটিক ক্যান্সার, লিভার ক্যান্সার, প্রোসটেট ক্যান্সারে এটি বেশি কার্যকর। এছাড়া নিয়মিত এই ফল খেলে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা অনেকটা বেড়ে যায়। শরীর চাঙ্গা থাকে এবং দুর্বল ভাব আসে না। রক্তকে শোধিত করতেও এই ফলের গুণ অনস্বীকার্য। শুধু ফলই নয়, এই গাছের ছাল ও পাতায় লিভার সমস্যা, আর্থরাইটিস ও প্রোসটেট সমস্যাও নিরাময় হয়ে যায়।