নব্বই দশকের আমরা যারা আছি, তারা কেউ কটকটি চিনে না বা এর সাথে তাদের কোন স্মৃতি বিজড়িত নেই, এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া মুশকিল।
আর সেই স্মৃতি কে তাজা করতে বিগত ৯ বছর যাবৎ কাজ করছি চিরচেনা কটকটি নিয়ে।
ফেনি থেকে একজন ডাঃ ভাইয়ার টেক্সট আপু কটকটি আছে? আমি নিতে চাই....
তারপর কনফার্ম শেষ এ ভাইয়ার স্মৃতি বিজরিত ঐতিহাসিক কটকটি ঘটনা বর্ননা করলেন।
বলে আপু ছোট বেলায় কটকটির জন্য নতুন জুতা দিয়ে সামান্য কিছু কটকটি পেয়েছিলাম আর এর জন্য মায়ের হাতে....
আরেকজন ভাইয়ার কথা কটকটি এত দাম কেনো আগে তো ভাঙ্গা বোতল,পেপার দিয়ে পেতাম,আমি বললাম ভাইয়া ওগুলো দিতো সামান্য, আর সময়ের সাথে দ্রব্য মূল্যের দাম যে হারে বেড়েছে।
আর আপনি স্বাস্থ্যকর পরিবেশে তৈরি টা পাচ্ছেন, আর দেখতে কম মনে হলেও অনেক গুলো পাচ্ছেন।
কটকটি ওয়ালা মামা কটকটি দিলে বায়না ধরতেন মামা আরেকটু দেন মামা তো কি কিপ্টামি করতো ,যেটা খেয়ে মন ভরতো না আমার ব্যক্তিগত অভিমত।
নোয়াখালী তে আমি প্রথম এটি নিয়ে কাজ শুরু করি,
কারণ আমাদের জেনারেশন এর কাছে কটকটি একটা গল্প,কিন্তু আমাদের কাছে শৈশবের বিরাট একটা অংশ ।
অনেক আপু আমাকে ভালোবেসে কটকটি আপু নামেই ডাকেন।
আমার দাদু ছোট বেলায় আমাকে কটকটি বলে ডাকতেন।
আবার এলাকায় অনেকে কটকটির মা বলে ডাকে, কি অবাক লাগছে? হুম আমারও লাগতো ভাললাগা বা ভালবাসার কাজ থেকে যখন মানুষের ভালোবাসা পাওয়া যায়, সেটা সত্যিই অনেক ভাগ্যের ব্যাপার।
সবাই সবার কটকটি নিয়ে ঘটে যাওয়া মজার স্মৃতি গুলো শেয়ার করতে পারেন।