ক্যাপসিকাম গাছ (সবুজ রঙের)
পোস্ট করা হয়েছে ১৮ জানু ১:৪৭ পিএম, মোহাম্মদপুর, ঢাকা১০০ গ্রামের একটি ক্যাপসিকামে রয়েছে ৮৬০ মিলিগ্রাম প্রোটিন, ৪.৬ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট, ১.৭০ মিলিগ্রাম চর্বি, ৮০ মিলিগ্রাম ভিটামিন-সি, ৩৭০ আইইউ ভিটামিন-এ। এ ছাড়া সামান্য পরিমাণ ভিটামিন-ই, ভিটামিন-কে, ভিটামিন-বি৬, থায়ামিন, লেবোফ্লেবিস ও ফলিক এসিড পাওয়া যায়। খনিজ উপাদানের মধ্যে ১০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম, আয়রন ৩৮০ মিলিগ্রাম, পটাশিয়াম ১৭৫ মিলিগ্রাম ও ফসফরাস ২০ মিলিগ্রাম পাওয়া যায়। এ ছাড়া জিংক, কপার, ম্যাঙ্গানিজ ও ফ্লোরাইড সামান্য পরিমাণে পাওয়া যায়। ক্যাপসিকাম এর কিছু গুরুত্বপূর্ণ উপকারিতা যেমন: ক্যাপসিকাম চামড়া পরিষ্কার রাখতে বেশ উপকারী, এটি চামড়ার র্যাশ হওয়া ও ব্রণ প্রতিরোধ করে। এটি ক্যানসার প্রতিরোধে কাজ করে। ক্যাপসিকাম যেকোনো ব্যথা থেকে মুক্তি দেয়, ক্যাপসিকাম দেহের বাড়তি ক্যালরি পূরণে কাজ করে, সি সিকনেস রোধে ক্যাপসিকাম বেশ কার্যকর। এর ভিটামিন-সি মস্তিষ্কের টিস্যুকে পুনরুজ্জীবিত করে; দেহের হাড়কে সুগঠিত করে এবং ক্যানসার প্রতিরোধে কাজ করে। এর ই ধারাবাহিকতায় আল্লাহর অশেষ রহমতে সম্পূর্ণ জৈব সার, ককপিট এবং মাটির মিশ্রনে বীজ থেকে চারা উৎপন্ন করে গাছ রোপন করা হয়েছে। গাছের বয়স ২.৫ মাস। প্রতিটি গাছে ৩-৫ টি ফল ধরেছে এবং আরও ফুল ও ফলের কুড়ি আছে। ১ সপ্তাহের মধ্যে আরো ৩-৪ টা ফুল, ফল এ পরিনত হয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ। প্রতিটি গাছের মূল্য দুইশত (2০০) টাকা মাত্র।