সুন্দরবনের মধুর ঘ্রাণ অন্য সবকিছু থেকে ভিন্ন স্বাদের। যিনি একবার এই মধুর স্বাদ নিয়েছেন উনি চাইবেন না অন্য মধু খেতে।
সুন্দরবনের খলিশা ফুলের মধু কিভাবে চিনবো সেটা জানা দরকার তাই না?
আসুন জেনে নেওয়া যাক :----
দেখতে সাধারণত Light Amber রঙের হয় (তবে সময় ও ফুল ভেদে কিছুটা Light বা Dark হতে পারে)।
খেতে খুবই সুস্বাদু, হালকা টকটক মিষ্টি লাগে।
কিছু মানুষের কাছে- সুন্দরবনের মধু অনেকটা আখের রসের মতো লাগে।
মধুর ঘনত্ব সবসময় পাতলা হবে (আমরা কখনই সুন্দরবনে ঘন মধু পাইনি)।
সুন্দরবনের মধুর অন্যতম বৈশিষ্ট্য হচ্ছে- একটু ঝাঁকি লাগলেই প্রচুর পরিমাণে ফেনা হয়ে যাবে।
সুন্দরবনের খাটি মধু আমরা কখনই জমতে দেখনি। হোক সেটা ফ্রিজের ভেতরে বা বাইরে। তবে মধু কখনোই ফ্রিজে রাখবেন না সব সময় স্বাভাবিক আবহাওয়াতে রাখলেই মধু ভালো থাকবে।
এই মধুর আরেকটি বড় বৈশিষ্ট্য হচ্ছে- হাতে চাক কাটা পদ্ধতিতে সংগ্রহ করা মধুর উপরে হলুদ রঙের পোলেন জমা হয়। এটাকে অনেকে গাদ জমা বলে থাকেন।
পরিমাণ - ৫০০ গ্রাম ।