প্রকল্পের নাম : সবুজগিরি এগ্রো
প্রকল্পের মালিক : আহসান উল্লাহ মাহমুদ চৌধুরী
প্রকল্পের বর্ণনাঃ এই প্রকল্প এলাকাটি রাঙ্গামাটি জেলার রাজস্থান উপজেলার বাঙ্গালহালিয়া ইউনিয়নে ২১ একর জমি নিয়ে অবস্থিত। এটি মূল উপজেলা সড়কের পাশে অবস্থিত এবং চট্টগ্রাম শহর থেকে প্রায় ২ ঘন্টা সময় লাগে। বর্তমানে বিভিন্ন ধরনের ফসল যেমন- আম, লিচু, জলপাই ইত্যাদি গাছ আছে। প্রাকৃতিক সৌন্দর্য এবং সহজ যোগাযোগের কারণে এই প্রকল্পটি বন্ধুবান্ধব এবং পরিবারের জন্য পিকনিক স্পট হিসাবেও সার্থক।
বিনিয়োগের উদ্দেশ্যঃ পরবর্তী ফসলের উৎপাদন সর্বোচ্চ করার জন্য সময়মত প্রাসঙ্গিক সহায়তা (কীটনাশক, সার, শ্রম খরচ ইত্যাদি) নিশ্চিত করা।
বিনিয়োগ এবং রিটার্নের সময়কাল: আগস্ট ২০২৪ - জুলাই ২০২৫ (১ বছরের সময়কাল)
দুটি ফসল থেকে মোট আয়ের অনুমান:
ফসলের নাম মোট গাছ গাছের বয়স প্রত্যাশিত আয়
আম (আম্প্রপালি) ৩০০+ ১১ বছর ১৫’০০’০০০/ টাকা
লিচু (চায়না ৩) ১০০+ ১১ বছর ৬’০০’০০০/টাকা
সর্বমোট ২১’০০’০০০/ টাকা
প্রয়োজনীয় বিনিয়োগঃ মোট ৬ লক্ষ টাকা।
বিনিয়োগের সময়:
প্রথম ধাপঃ আগস্ট, ২০২৪ ঃ ৪ লক্ষ টাকা।
দ্বিতীয় ধাপঃ ডিসেম্বর, ২০২৪ঃ ২ লক্ষ টাকা।
প্রত্যাবর্তনের সময়: ৩১ জুলাই ২০২৫
রিটার্ন পদ্ধতি এবং প্রত্যাশিত রিটার্ন বনাম বিনিয়োগ:
প্রথমত, আমরা উভয় ফসল থেকে প্রাপ্ত মোট পরিমাণ থেকে বিনিয়োগের পরিমাণ (৬ লক্ষ টাকা) ফেরত দেব এবং বাকি পরিমাণের ২০% মুনাফা দেব। এর অর্থ আমরা প্রথমে বিনিয়োগের পরিমাণ ফেরত দেব এবং মোট পরিমাণ থেকে সেই পরিমাণ কেটে নেওয়ার পরে আমরা সেই পরিমাণের ২০% মুনাফা হিসাবে দেব।
সংক্ষেপে, যদি মোট আয় ২১ লক্ষ টাকা হয়, তবে আমরা প্রথমে বিনিয়োগের পরিমাণ (৬ লক্ষ টাকা) ফেরত দেব এবং আরও ৩ (±) লক্ষ টাকা (১৫ লক্ষ টাকার ২০%) মুনাফা দেব বলে আশা করি।
সুতরাং, বিনিয়োগের বিপরীতে রিটার্নের পদ্ধতিটি হ'ল: বিনিয়োগের পরিমাণ + মুনাফা হিসাবে অবশিষ্ট পরিমাণের ২০% এবং এই পদ্ধতিটি ফসল থেকে আমরা যে পরিমাণ উপার্জন করতে পারি তার জন্য প্রযোজ্য।
