জি-নাইন (G-9) কলা চাষে বিপুল সম্ভাবনা
দেশে ধীরে ধীরে জি নাইন কলা জনপ্রিয়তা অর্জন করছে এবং শীঘ্রই এটি সবচেয়ে পছন্দের কলার জাত হয়ে উঠতে পারে। গ্র্যান্ড নাইন কে এক কথায় জি নাইন (G-9) বলা হয়। আমদানিকৃত একটি টিসু কালচার্ড কলার জাত এই জি নাইন । গবেষণাগারে কৃত্রিম পদ্ধতিতে নিয়ন্ত্রিত আবহাওয়ায় মাতৃ কলাগাছের এক বা একাধিক কোষ অথবা গাছের একটি নির্দিষ্ট অংশ কালচার করে জীবাণুমুক্তভাবে তৈরী হয় টিস্যু কালচার্ড করা কলার চারা ।
টিস্যু কালচার করা ক্যাভেন্ডিস গ্রুপের জি-নাইন (G-9)
কলা চাষে এখন বিপুল সম্ভাবনা! দেশের অনেক কৃষক ভাই এখন আধুনিক পদ্ধতিতে কলা চাষাবাদ করছেন। কলা চাষে টিস্যু কালচার একটি উত্তম পদ্ধতি। একবার চারা লাগানোর পর ৩ বছর চারা লাগাতে হয় না। তাতেও ফলন প্রায় একই হয়ে থাকে।
টিস্যু কালচার করা কলার চারার বৈশিষ্ট্যসমূহঃ
➡️ জাতের নাম : জি নাইন মেহের সাগর/অগ্নীশ্বর
➡️ উদ্ভাবনকারী প্রতিষ্ঠান : স্থানীয়ভাবে উদ্ভাবিত
➡️ উপযোগী মাটি : দোআঁশ, বেলে-দোআঁশ
➡️ উচ্চ ফলনশীল টিস্যু কালচার্ড কলার চারায় কম খরচে বেশী লাভ। এ জাতের কলা জলবায়ু পরিবর্তনের অভিঘাত সহনশীল
➡️ সুস্হ-সবল রোগমুক্ত একই বয়সী উন্নত চারা।
একই মাতৃগাছ থেকে উৎপাদিত চারা একই সময়ে ফলন দেবে
➡️ স্বল্প সময়ে বেশী উৎপাদন ও লাভ। একবার চারা লাগালে তিনবার পর্যন্ত ফলন কাঁটা যায়। সনাতন পদ্ধতির চেয়ে ৩০-৪০% বেশী ফলন দেয়
➡️ পাকা কলার রং হালকা হলুদ। শাঁস নরম বীজশূন্য, মিষ্টি, সুস্বাদু ও রোগ প্রতিরোধী
➡️ দুই বছরে তিনবার ফল পাওয়া যায়। প্রতি কাঁদিতে ২২০-২৪০টি কলা ধরে,গাছপ্রতি ৩০ কেজি, আর হেক্টর প্রতি ফলন : ২০-২৫ টন
➡️ কাঁদির প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত সবগুলো কলার আকার একই রকম হয়
আফজাল এগ্রো দক্ষতার সাথে টিস্যু কালচার্ড জি-9 কলার চারা উৎপাদন ও বাজারজাত করছে। আমাদের .
