বিশ্বের সমাদৃত ম্যাগাজিন ফুড এণ্ড ফাংশন এ প্রকাশিত লেখাতে বলা হয়েছে, করোসল ফল বা টক আতার ফাইটনট্রিয়েন্টগুলো ক্যান্সার সৃষ্টিকারী কোষের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে এবং টিউমারের বৃদ্ধিকে বাধাগ্রস্ত করে
সম্প্রতি মেক্সিকোর টেপিক ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজির বিজ্ঞানীরা করোসল ফল বা টক আতার এসিটোজিন আবিষ্কার করেছেন-যা ক্যান্সারের শক্তিশালী কেমোথেরাপিউটিক বৈশিষ্ট্য ধারণ করে
নেব্রস্কা মেডিকেল সেন্টারের গবেষণার ফলাফলে দেখা গেছে, করোসল বা টক আতার পাতার নির্যাস ক্যান্সার কোষের গ্লুকোজের বিস্তারকে রোধ করে। করোসল ফল বা টক আতা ফলের পাশাপাশি এর পাতাও উপকারী বলে বিবেচিত হচ্ছে। এর পাতা দিয়ে চা তৈরি করে খাওয়া হলে উপকৃত হওয়া সম্ভব।
করোসল ফল বা টক আতার ঔষধি গুণাগুণ সম্পর্কে তথ্য সূত্রগুলোর মধ্যে রয়েছে ১.উদ্ভিদ ও প্রাণী জ্ঞানকোষ। ৬ষ্ঠ খন্ড (২০১০)। ঢাকা: বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটি, ২. ভেষজ উদ্ভিদের কথা, প্রফেসর ড. নিশীথ কুমার পাল, ৩.উদ্ভিদকোষ, শেখ সাদী, ৪. উদ্ভিদ বিজ্ঞান শব্দকোষ, প্রফেসর ড. নিশীথ কুমার পাল, ৫. উদ্ভিদ বিজ্ঞান অভিধান, শেখর রঞ্জন সাহা।