দেশি মুরগির খামারের জন্য কয়েকজন বিনিয়োগকারি প্রয়োজন ৫০ শতাংশ জমির উপরে ৫০০০ মুরগি পালন করব ইনশাআল্লাহ
প্রতি মাসে ১০০০ পিস মুরগি বিক্রি করলে আনুমানিক ২০০,০০০/= টাকা আয় করা সম্ভব ইনশাআল্লাহ
বর্তমানে আমাদের শেট এবং বাউন্ডারি তৈরি করা আছে
এখন আমাদের বিনিয়োগ থাকলে যা যা লাগবে :
১। ডিম পাড়া মুরগি ৫০,০০০
২। কিছু নেট ২০,০০০
৩। জেনারেটর অথবা সোলার, ১০০,০০০ টাকা
৪। মুরগির খাবার ঔষধ আগামী ৫ মাসের জন্য, ১৫০,০০০
৫। একটি ভ্যান ২০,০০০
৬। ডিম ফুটানোর জন্য ইনকিউবেটর মেশিন ৬০,০০০
৭। একটি ক্যামেরা ৬০,০০০
৮। একটি ল্যাপটপ ২৫,০০০
আনুমানিক ৫ লাখ টাকার মত বিনিয়োগ লাগবে যারা দিবেন তাদেরকে ৪০% শেয়ার দেওয়া হবে
আমাদের খামারটি বর্তমানে কেরানীগঞ্জে অবস্থিত
বাংলাদেশের গ্রাম এলাকায় প্রায় প্রতিটি পরিবার দেশী মুরগি পালন করে থাকে। এদের উৎপাদন ক্ষমতা বিদেশী মুরগির চেয়ে কম। উৎপাদন ব্যয়ও অতি নগণ্য। এটি অধিক রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা সম্পন্ন। এদের মাংস ও ডিমের মূল্য বিদেশী মুরগীর তুলনায় দ্বিগুণ, এর চাহিদাও খুবই বেশী। দেশী মুরগির মৃত্যুহার বাচ্চা বয়সে অধিক এবং অপুষ্টিজনিত কারনে১ উৎপাদন আশানুরূপ নয়।
বাচ্চা বয়সে দেশী মোরগ-মুরগির মৃত্যুহার কমিয়ে এনে সম্পূরক খাদ্যের ব্যবস্থা করলে দেশী মুরগি থেকে অধিক ডিম ও মাংস উৎপাদন করা সম্ভব । মুরগি পালন হচ্ছে এমন একটি ব্যবসা যেখানে অল্প দিনে ভালো আয় করা সম্ভব। মুরগির ডিম ও গোশত শুধু সুস্বাদু নয় আমিষ সমৃদ্ধ খাদ্য। মুরগি পালন করলে পরিবারের খাদ্য চাহিদা পূরণ করার পাশাপাশি বাড়তি আয়ের সুযোগ সৃষ্টি হয়।
কেন মুরগি পালন ( murgi palon ) করবেন : মুরগির ডিম ও গোশত পরিবারের পুষ্টির চাহিদা পূরণ করে। অল্প টাকা বিনিয়োগ করে অধিক আয় করা যায়। মুরগির বিষ্ঠা জৈব সারের একটি ভালো উৎস। বিচরণের সময় মুরগি পোকা-মাকড় খেয়ে তা দমন করতে সহায়তা করে। বাজার সম্ভাব স্থানীয় বাজার ছাড়াও বড় বড় হাট-বাজারে মুরগি বিক্রি করা যায়। মুরগির ডিম প্রতিবেশীদের কাছে, স্থানীয় দোকানে বা বাজারে পাইকারি বা খুচরা বিক্রি করা যায়। এছাড়া থানা সদরের হোটেলগুলোতেও ডিম বিক্রি করা
