#2 মাস ব্যবহৃত গাড়ি বিক্রয় করে দিয়েছি তাই সেল দিব ।
ইঞ্জিন লক ও আনলক একটি ম্যাসেজ এর মাধ্যমে বাংলাদেশের যেকোনো প্রান্ত থেকে।
সেফটি জিপিএস ট্র্যাকিং ডিভাইস ব্যাবহারের সুবিধাঃ
১। লাইভ ট্র্যাকিং ২৪ ঘণ্টা- গাড়ির বর্তমান গতি, অবস্থান, দিক, মাইলেজ ইত্যাদি মনিটর করা
২। চোর মাস্টার চাবি বা ঘাড়ের তার জোড়া দিয়ে চালু করলেই সাথে সাথে মোবাইলে ফোন চলে আসবে।
৩। নিজের মোবাইল অ্যাপ দিয়ে গাড়ি অন/অফ
৪। ডিভাইসের আছে নিজস্ব ব্যাটারি তাই গাড়ির ব্যাটারির উপর কোন প্রভাব ফেলে না।
৫। ইঞ্জিন অন/অফ করার ইনস্ট্যান্ট নোটিফিকেশন অ্যাপ, এসএমএস এবং কলের মাধ্যমে
৬। মাইলেজ রিপোর্ট- ট্রিপ, প্রতিদিন অথবা ইচ্ছামত
৭। জিও ফেন্স- আনলিমিটেড
৮। গুগল স্ট্রিট ভিউ সুবিধা
৯। স্পিড ভায়োলেশন এলার্ট
১০।
১১। গন্তব্যে পৌছার নোটিফিকেশন
১২। ডিভাইস কাট নোটিফিকেশন কল এবং এসএমএস
১৩। নির্ধারিত এলাকার বাহিরে বা ভিতরে প্রবেশ করলে এলার্ট
১৪।
১৫। পাওয়ার কাট নোটিফিকেশন
১৬। গাড়ির মবিল চেঞ্জ করার নোটিফিকেশন
১৭। ট্রিপ রিপোর্টের মাধ্যমে গাড়ি রাস্তায় কখন কোথায় থেমেছে কত সময় ইঞ্জিন চালু অথবা বন্ধ ছিল সহজেই দেখতে পারবেন।
১৮। নোটিফিকেশন পাবেন- অ্যাপ, এসএমএস অথা কলের মাধ্যমে।
১৯। নির্ধারিত এলাকার বাহিরে গেলে গাড়ি অটো বন্ধ হয়ে যাওয়া
২০। গ্রাহকদের জন্য রয়েছে ১ আইডি থেকে সব গাড়ি নিয়ন্ত্রণের সুবিধা এবং সব রিপোর্ট পিডিফ এবং এক্সেল ফাইলে ডাউনলোড করার সুবিধা।
যেকোনো প্রয়োজনে রয়েছে ২৪ ঘণ্টা কাস্টমার সার্ভিস
