উত্তরা এক্সটেনশন (মেট্রো সেন্টার স্টেশন): জমি সহ ফ্ল্যাট বিক্রয়:
নিজের কষ্টার্জিত টাকা কেন ডেভেলপার কোম্পানিকে দিবেন? আপনার জমিতে আপনিই স্বপ্নের বাসস্থান (ফ্ল্যাট) নিজেই তৈরী করবেন।
ঠিকানাঃ প্লট: ৩১, রোড: ২/এ, সেক্টর: ১৭ আই(মেট্রো সেন্টার স্টেশন থেকে পায়ে হেটে ১২ মিনিট ও গাড়িতে ৩ মিনিটের দূরত্ব)
জমিটির লোকেশন : https://lnkd.in/d6FHPw5r
জমির পরিমান : ৩ কাঠা
বিল্ডিং এর বিবরণ : গ্রাউন্ড ফ্লোর (পার্কিং ও ইউটিলিটি এরিয়া) ছাড়া ৭ তলা আবাসিক ভবন, প্রতিটি তলায় ১টি করে ফ্লাট বা এপার্টমেন্ট।
প্রতিটি ফ্ল্যাট সাইজ: ৩ বেড রুম, ১ ড্রয়িং রুম, ১ ডাইনিং, ১ রান্না ঘর, ৩ টয়লেট, ৩ বারান্দা, ১৫৮০ স্কয়ার ফিট (কমন স্পেস সহ ) বাসস্থান(লিভিং স্পেস) আনুমানিক ১২২০ স্কোয়ার ফুট ও ১টি গাড়ি পার্কিং।
এই প্লটের বিশিষ্ট ও গুরুত্ব :
১) মেট্রো সেন্টার স্টেশন থেকে পায়ে হেটে ১২ মিনিট ও গাড়িতে ৩ মিনিটের দূরত্ব প্লটের অবস্থান।.
২) প্লট থাকে মাত্র ৩ মিনিটের হাঁটার দূরত্বে ১ লক্ষ ৮০ হাজার স্কোয়ার ফিটের খেলার মাঠ, বালক ও বালিকা প্রাথমিক ও হাই স্কুল, মস্জিদ এবং ৮ মিনিটের হাঁটার দূরত্বে ৩ টি প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি রয়েছে
৩) মাত্র ১ মিনিটের হাঁটার দূরত্বে পানির জলাধার (lake), যেখানে খুবেই সুন্দর হাঁটার ও বসে প্রকৃতির সাথে সময়ে কাটানো যাবে।
৪) প্রথান সড়ক থেকে ৫ মিনিটের ভিতরে অবস্থানের কারণে ভবিষ্যতে এই রাস্তাটিতে কোন ধরনের যানবাহনের চাপ থাকবে না। যার ফলে আপনার বাসাটি হবে আরামদায়ক এবং শব্দবিহীন।
৫) প্লটটি পূর্বমুখী ও সমুখে ৩০ ফিট রাস্তা হওয়ার ফলে সকালের রোদ্রু আপনার ফ্ল্যাটে আসবে এবং দুপুরের উত্তাপ আপনার ফ্ল্যাটে আসবে না, যার ফলে আপনার বাসস্থান প্রাকৃতিক ভাবে ঠান্ডা ও আলো বাতাস থাকবে।
জমির মূল্য: ৩ কোটি ৭৫ লক্ষ টাকা। রেজিস্ট্রেশন খরচ সর্বমোট ৮ লক্ষ টাকা(আনুমানিক ) । সর্বমোট ৭ টি শেয়ার এর দ্বারা আলাদা করা হয়েছে। জমির প্রতিটি শেয়ার মূল্য ৫৪৭০,০০০(চুয়ান্ন লক্ষ সত্তর হাজার ) টাকা। যার মধ্যে ৪ টি শেয়ার বিক্রি সম্পন্ন করা হয়েছে। ০৩ (তিন) টি শেয়ার বাকি আছে।
কস্ট্রাক্শন প্রক্রিয়া:
১) জমির প্রতিটি শেয়ার মূল্য ৫৪৭০,০০০(চুয়ান্ন লক্ষ সত্তর হাজার ) টাকা একালীন পরিশোধ করে জমি খানা আমরা সাতজন জমির মালিকের কাছ থেকে রেজিস্ট্রেশনের মাধ্যমে আমাদের নিজস্ব নামে ট্রান্সফার করে নেব।
২) আমরা সাতজনে মিলে বিল্ডিং কনস্ট্রাকশন কাজ শুরু করব। কন্সট্রাক্শন কাজ ২(দুই) বছরের সময়ের মধ্যে সম্পন্ন করবো ইনশাল্লাহ। কনস্ট্রাকশনের জন্য আমরা সাতজনে মিলে একটি চুক্তি সম্পন্ন করবো। উক্ত চুক্তিতে সাতজন সদস্য কে কবে কখন টাকা দিবে এবং কে খরচ করবে এবং টোটাল প্রজেক্টের দায়িত্ব কে নিয়ে কমপ্লিট করবে সেখানে উল্লেখ থাকবে।
৩) কনস্ট্রাশন খরচ আনুমানিক ২৬৫০ (দুই হাজার পঞ্চাশ ) টাকা (৫% কম বেশি হতে পারে নির্মাণ সামগ্রীর দামের উপর নির্ভর করে) যা মাসিক কিস্তির মাধ্যমে পরিশোধ করবেন। শুরুতে ৫ লক্ষ টাকা দিয়ে পাইলিং এর কাজ করবো এবং পরবর্তী প্রতি মাসে ১ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা করে যৌথ একাউন্ট এ জমা প্রদানে করে কনস্ট্রাকশন কাজ ২(দুই) বছরের মধ্যে সম্পন্ন করবো ইনশাহআল্লাহ। বিশেষ দ্রষ্টব্য: আমরা ৪ জন মালিক আমিসহ পাইলিং এর কাজ শুরু করেছি। নির্মাণ কাজ পরিচালনার জন্য আমাদের সাথে ৪০ বছরের অভিজ্ঞতা সম্পন্ন সিভিল ইঞ্জিনিয়ার রয়েছেন, তিনি দুইটি শেয়ার এর মালিক।
৪) দ্বিতীয় তলা বাদে অন্য ৬ টি তলা লটারির প্রক্রিয়ায় বন্টন করা হবে ।
আরো বিস্তারিত জানতে, সামনা সামনি বসে বিস্তারিত আলাপ করাটাই ভালো। ওভার ফোনে অথবা একটা মেইল লিখে সবকিছু বোঝানো যায় না সবচেয়ে ভালো হয় যদি আপনি কনস্ট্রাকশন প্রজেক্ট এ আসেন তাহলে বিস্তারিত আলাপ আলোচনার মাধ্যমে সিদ্ধান্ত নিতে পারবেন। ধন্যবাদ-ইকবাল
